love story bangla - bangla love story - new 2022

100 $USD💰💶💵 für das Spielen eines 2-minütigen Spiels. Click & Try👇👇😲


👉💰Open Game💵💵👈


love story bangla,  bangla love story , new 2022, romantic love story , new love story 2022

     
love picture - new love pic


সিনিয়র খালাতো বোন 

পর্ব - ১

দুই বলে মাত্র ছয় রান দরকার। মাঠে উপস্থিত আছে আমার সবচেয়ে প্রিয় প্লেয়ার তামিম ইকবাল এবং তার সাথে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ

মিরপুর সারা মাঠ উত্তেজিত হয়ে আছে। চারিদিকে শুধু দর্শকের আওয়াজ। 

আমি তো মোবাইল নিয়ে সেলফি তুলতে ব্যাস্ত। 

ঠিক তখনই আমার ফোনে একটা ফোন এলো,,,

আমি নাম্বারটার দিকে তাকিয়ে দেখি স্পর্শি ফোন দিছে।

উফফফ এই মেয়েটা কি আমাকে কোথাও শান্তি দিবে না

খেলা দেখার সময় আমাকে কেউ বিরক্ত করুক এটা আমার মোটেও পছন্দ না। তবুও মহারানী ফোন দিছে। রিসিভ না করে উপায় আছে? 

তাই রিসিভ করলাম। কিন্তু আমি কিছু শুনতেই পারতেছি না ও কি বলতেছে। এই অভিজ্ঞতা আমার আগেই ছিল।

চারিদিকে এত আওয়াজ ফোনে কথা বলার কোন সুযোগই নেই। কিন্তু মেয়েটাও আছে,,, আমার সাথে কথা না বলে ফোন কাটবেই না। 

শ্রাবন কোথায় তুই..?(স্পর্শি) 

আরে কি বলবি বল...কিছু শুনতে পারতেছি না।(আমি) 

love story bangla

তোর সাথে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা আছে.. এখন বলব..?(স্পর্শি) 

হুম...(কিছু না শুনেই হু হু বলে যাচ্ছি) 

- এই চারিদিকে এত শব্দ কিসের.? তুই আবার ক্রিকেট ম্যাচ দেখতে গ্রাউন্ডে গিয়েছিস..? উফফ তোকে এই ক্রিকেটই একদিন শেষ করে দিবে। মনে রাখিস..(স্পর্শি রেগে) 

হু..(আমি না শুনেই) - কি সেই তখন থেকে হু হু করে যাচ্ছিস.? (স্পর্শি) 

 হু...বলে যা আমি শুনতেছি.(আমি) [আসলে আমি কিন্তু কিছুই শুনতে পাচ্ছি না। ফোনটা শুধু মুখের সামনে নিয়ে হু হু করতেছি আর খেলা দেখতেছি। আর এক বলে প্রয়োজন ৫ রান। স্ট্রাইকে আছে মাহমুদউল্লাহ ] 

love story bangla

 ধুর,,তোর সাথে বেশি কথা বলে সময় নষ্ট করে লাভ নেই। শোন,,(স্পর্শি) 

- হু..  আগামী ২৪ অক্টোবর আমার বিয়ে। আমি কিছুই শুনতে চাই না। তুই ২২ তারিখের আগে আমাদের বাসায় আসবি। এটাই ফাইনাল...(স্পর্শি) 

- হুম...(আমি) 

-- মনে থাকে যেন। আমি কিন্তু তোকে ছাড়া বিয়ের আসরে বসব না। মনে থাকে যেন। (স্পর্শি) 

[মনে মনে ভাবলাম অনেক সময় ধরে হু হু করে যাচ্ছি। এইবার অন্য কিছু বলি।  না হলে ফেসে যেতে পারি। এই তো পেয়ে গেছি..] --- আচ্ছা...(আমি) 

bangla love story

ওকে,,আমি জানি তুই বিরক্ত হচ্ছিস। তাই ফোন কেটে দিচ্ছি। আর শোন,,আমি কিন্তু খুব ব্যস্ত থাকব। তাই তোর সাথে এই কয়দিন ফোনে কথা নাও হতে পারে। কিন্তু খবরদার তোর ডেইলি রুটিনের একটুও যেন পরিবর্তন না ঘটে আর সময় মতো আমাদের বাসায় চলে আসিস। আম্মু কিন্তু তোর উপরে অনেক রেগে আছে। (স্পর্শি) 

-- হুম,,ঠিক আছে...(আমি) 

এরপর স্পর্শি ফোনটা কেটে দিল..

আল্লাহ আমাকে রক্ষা করেছে। আমি পকেটে ফোনটা রেখে দিলাম।

কিন্তু এরপর পরই লাস্ট বল শেষ হয়ে গেল। এন্ড সবচেয়ে দুঃক্ষের খবর হচ্ছে ম্যাচটা বাংলাদেশ হেরে গেছে মাত্র ৩ রানে। 

bangla love story

আমার তো কান্নাই চলে আসতেছে। বাংলাদেশ দলের জন্য যতোটা কান্না পাচ্ছে তার থেকে আমার নিজের জন্য বেশি কান্না পাচ্ছে।  কারন,,আমার পরিচিত সকল ফ্রেন্ড + অফিসের বড় ভাই, ছোট ভাই থেকে শুরু করে সকলে জানে যে আমি বাংলাদেশ টিমের অনেক বড় ফ্যান। যে কিনা বাংলাদেশর একটাও ম্যাচ মিচ দেয় না। 

new 2022

আর বাংলাদেশ যদি ম্যাচ জিতেই যায়। তাহলে আমার জন্য ফ্রেন্ড সার্কেল সহ অফিসের কেউ আমার কথার কারনে থাকতে পারে না। আর আজকে তো এই নিউজিল্যান্ডের কাছেই হেরে গিয়েছি। আল্লাহ জানে আমার জন্য সামনে কি অপেক্ষা করতেছে। 

ম্যাচটি যেহেতু ঢাকায় হয়েছে তাই, আমাদের দর্শক অনেক বেশি। মুহুর্তের মধ্যেই পুরো গ্যালারি চুপ হয়ে গেছে। আমি মন খারাপ করে মাঠের বাইরে বের হলাম। 

এর মধ্যেই ফোনে অনেক গুলো কল আসা শুরু করেছে। আমি জানি এগুলো সব আমার বিপরীত পক্ষের।  মানে আমার ফ্রেন্ড / বড় ভাই।।। 

আমি লজ্জার কারনে ফোন অফ করে দিলাম।

আর ২/৩ দিনেও ফোন অন করব না। ব্যাস তাহলেই পরিবেশ ঠান্ডা হয়ে যাবে।

এরপর আমি স্টেডিয়ামের পাশের একটা দোকানের সামনে এলাম।

সেখানে দোকানদার মামাকে বাইরে থেকেই হাত নারিয়ে হায় দিলাম।

এবং তার দোকানের সামনে রাখা আমার বাইকে চাবি দিয়ে স্টার্ট করলাম। 

আসলে মাঠে খেলা দেখতে কম বেশি আমার এখানে আসা লাগে। তাই পার্মানেন্ট বাইক রাখার একটা জায়গা দরকার।  সেই সুবাদে এই দোকানদার মামার সাথে পরিচয়। যেকোনো সময় এখানে এসে তার দোকানের সামনে বাইক রেখে যাই। একদম নিশ্চিন্তে।। 

romantic love story 

অনেক বকবক করে ফেলেছি। এইবার বাইক চালানো শুরু না করলে সকলে আমাকে পাগল বলবে। তাই আমি বাইক চালানো শুরু করলাম। 

এখান থেকে বাসায় যেতে ৩৫ মিনিট লাগবে। এতবার এখানে এসেছি যে টাইম মুখস্থ হয়ে গিয়েছে। 

এই দেখুন,, এত কথার মাঝে তো আপনাদেরকে আমার পরিচয়ই দেওয়া হলো না। 

আসুন পরিচিত হয়ে নেই। 

"আমি শ্রাবন আহমেদ ইমন। পড়াশোনা শেষ করে এক বান্ধবীর(স্পর্শি) সুপারিশে কয়েক মাস হলো একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করতেছি। 

ঢাকার একটা ছোটখাটো বাসা ভাড়া করে থাকি।

নিজের ব্যাপারে এইটুকুই। বাকিটুকু পরে জানতে পারবেন।। 

romantic love story 

এইবার আসি অন্য ব্যাপারে

কিছুক্ষণ আগে যার সাথে কথা বললাম তার পুরো নাম 

অজান্তা স্পর্শি। আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু,বান্ধবী, বেষ্টী যেটাই বলেন না কেন স্পর্শিকে ছাড়া আমি একদম অচল। আমাকে সবসময় জ্বালিয়ে মারে। কিন্তু আমি বিরক্তি দেখালেও আমার এই বষয়টি খুব ভালো লাগে।

আমার আর স্পর্শির পরিচয় হয় আজ থেকে ঠিক তিন বছর আগে। আমার অবস্থা তখন চরম খারাপ ছিল। স্পর্শি না থাকলে আমি হয়তো এই পর্যায়ে আসতে পারতাম না। যাই হোক ওই প্রসঙ্গে আজকে যাব না। অন্য কোন দিন খুলে বলব। 

এই যে,,আম যে একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করি এটার সম্পূর্ণ ক্রেডিট কিন্তু একমাত্র স্পর্শির।

আপনার কিন্তু সকলেই জানেন। বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে টাকা ছাড়া কোন কিছু পাওয়া সম্ভব না। আর একটা চাকরি তো জান্নাতের সমান কিছু।

যাই হোক এই চাকরিটা আমি আমার পড়াশোনা শেষ করার সাথে সাথেই পেয়েছি। ঢাকায় আমি যে কোম্পানিতে চাকরি করি এটা কিন্তু স্পর্শির চাচার কোম্পানি।  যার কারনে স্পর্শির সুপারিশে আমি চাকরিটা পেয়ে গেছি। 

আলহামদুলিল্লাহ সব কিছু ভালোই চলতেছে।

আজকে এর চেয়ে বেশি কিছু জানার দরকার নেই।

অনেক বলে ফেলেছি। এরপর দেখা যাবে বলার কিছুই থাকবে না। 


এই দেখুন আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে বাসায় চলে এসেছি। 

বাসার সামনে এসে বাইকের হর্ন দিলাম।

তখনই গেটের দারোয়ান এসে গেটের দরজা খুলে দিল।

আমিও দারোয়ান চাচার সাথে হালকা কিছু কথা বলে গ্যারাজে বাইক রেখে আমার বাসার দিকে যেতে লাগলাম। 

আমি তিন তালায় ভাড়া থাকি। তাই সিরি বেয়ে উপরের দিকে যেতে লাগলাম।। 

হটাৎ বাড়িওয়ালার মেয়ের সাথে দেখা। আমি বুঝি না,,রোজ রোজ এই মেয়ে আমার সামনে বাধে কি করে.? সেটাও আবার এই একই জায়গায়। এই মেয়ে কি সারাদিন সিড়িতেই থাকে নাকি?  আর একবার যদি বকবক শুরু করে তাহলে তো থামার নামই নেই। নেহাৎ বাড়িওয়ালার মেয়ে তাই কিছু বলি না। 

-- হ্যালো,,মিস্টার....  সারা দিন কই ছিলেন..? আপনার তো দেখাই মিলে না। (নিশি) 

 কই আর থাকব..! ব্যাচেলর মানুষ,  তাই সারাদিন বাইরে চিল করি..(আমি) 

আর কত দিন ব্যাচেলর থাকবেন.? এইবার বিয়েটা করেই ফেলেন। চাকরি করেন, দেখতে স্মার্ট বাজে কোন অভ্যাস নেই। যেকোন মেয়েই আপনাকে এক দেখায় পছন্দ করে ফেলবে। (নিশি) 

- কি জানি.?? ভালো মেয়ে কি আর এই যুগে পাওয়া যায়.? ভালো একটা মেয়ে পেলেই বিয়াটা করে ফেলব এইবার৷ (আমি) 

- আপনি কি কানা নাকি.? আপনার আশেপাশেই তো ভালো মেয়ে আছে। (একটা হাসি দিয়ে) 


[এই মেয়ের লাইন আমার মোটেই ভালো লাগতেছে না। তাই কথা ঘুরানোর চেষ্টা করলাম। কারন আমি এই কয়েকদিনেই বুঝে ফেলেছি বাড়িওয়ালার মেয়ে আমাকে পছন্দ করে। শালা এই সকল বাড়িওয়ালার মেয়েই এক রকম। বাসায় নতুন কোন ভাড়াটিয়া এলেই তার সাথে ইটিশ-পিটিশ করবে। আর বিয়ের সময় হলে লেভেল দেখিয়ে ভেগে যাবে। তাদের আবার প্রেম করার সময় লেভেল এর কথা মনে থাকে না। আমার অনেক ফ্রেন্ডের সাথে এমন হয়েছে৷ তাই আমি আর নতুন করে এইসবের মধ্যে যেতে চাই না৷ তাই এই নিশির থেকে দূরে দূরে থাকতে হবে। ] 

- কি..? মনে মনে কি ভাবেন.??(নিশি) 

- না,,খুব খুদা লাগছে। আমি বরং রুমে গিয়ে খাবার খেয়ে নেই। আসি.. টা টা 


কথাটা বলেই কোন রকমে দৌড়ে উপরে, মানে আমার রুমে চলে এলাম।। 


আর নিশি সিড়িতে বসেই একটা হাসি দিয়ে বলল,, 

 ব্যাটা আজকেও আমার হাত থেকে পালিয়ে গেল। হাহা যতই পালিয়ে বেড়াও না কেন এই নিশির হাত থেকে তোমার মুক্তি নেই মি. শ্রাবন। আমাকে তোমার ভালোবাসতেই হবে। দেখি সামনে কি করা যায়। আমাকে যে ভাবেই হোক শ্রাবনের মন জয় করতে হবে। (নিশি) 

এই কথা গুলো বলে নিশি তাদের বাসায় চলে গেল।।।


আমি আমার রুমে এসে দেখি সব কিছু এলোমেলো হয়ে আছে। হায় আল্লাহ...  স্পর্শি মেয়েটা মাত্র তিনদিন ঢাকা নেই তাতেই আমার এই অবস্থা.?  জানি না ভবিষ্যতে কি হবে।।

পুরো রুম এলোমেলো হয়ে আছে। সালার সিয়ামের বাচ্চা যদি এই দুনিয়াতে না থাকত তাহলে আমিই হয়তো স্পর্শিকে পটিয়ে বিয়ে করে ফেলতাম। আর সারা জীবন রাজার মতো কাটিয়ে দিতাম। কোন কাজকর্ম করতাম না। সারা দিন শুধু ক্রিকেট ম্যাচ দেখতাম। আরা আমার যাবতীয় কাজ স্পর্শি করত। আহা কত আরামই না হতো।

কিন্তু এই সিয়াম নামে একটা পোলা কোথা থেকে উড়ে এসেছে কে জানে.? 

সিয়াম হচ্ছে স্পর্শির বয়ফ্রেন্ড। ওদের নাকি ৪ বছরের রিলেশন। মানে আমার জীবনে স্পর্শি আসার আগেই এই ব্যাটা ওকে পটিয়ে নিয়েছে। কিন্তু আমি এখনো সিয়ামকে দেখি নাই। তবে সিয়াম নামটার পিছে আমার একটা বড়সড় অতীত আছে। সেইটা পরে বলব আজকে না। 

বেশি বকবক করে ফেলতেছি। চলুন কাজে মনযোগী হই। 


এরপর আমি রুমের দৃশ্য কিছুটা পরিবর্তন করলাম। কিন্তু এগুলো হচ্ছে মেয়েদের কাজ। তাই বেশি ভালো হয় নি। 

এগুলো আর না ভেবে রান্না ঘরে গেলাম। 

এই একটা কাজ ভালোভাবেই পারি আমি। কারন আজকে প্রায় ৩ বছর ঢাকায় একা একা থাকি। আর একা একা যেকোনো শহরে থাকতে হলে আপনাকে মাস্ট রান্না জানতে হবে। আমিও সব ধরনের রান্না জানি। বিয়ের পরে বউকে রান্না করে খাওয়াতে আমার কোন সমস্যা নেই। (কেউ থাকলে ইনবক্সে টোকা দিও) 


যথারীতি খাবার রান্না করে খেয়ে নিলাম। 

তেমন কিছু না একদম সিম্পল আইটেম,, এন্ড আমার ফেভারিট ডিস,,ভাত আর ডিম ভাজি...! 


খাবার খেয়ে নিজের বেডরুমে চলে এলাম।

ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সন্ধ্যা ৬ টা বেজে গেছে। 

যেহেতু মোবাইল অফ তাই সময় কাটানো মুশকিল। 


তখনই ল্যাপটপ এর কথা মনে পরল। কাজের বাহিরে এই ল্যাপটপ আমার কোন কাজে আসে না৷ কিন্তু আজকে বাধ্য হয়ে ল্যাপটপ অন করলাম। 

এরপর কয়েকটা বাংলা নাটক দেখে নিলাম। 

যেহেতু বাসায় আমি একা থাকি তাই জোরে জোরে হাসি + কান্নাও করেছি।।। 


এরপর প্রিয় গেম পাবজিকে কিছু টাইম দিলাম আরকি.

দেখতে দেখতে রাত ৮ টা বেজে গেল। রুমে বসে অনেক বোরিং ফিল হচ্ছিল। তাই রুম থেকে বাইরে বের হলাম।

উদ্দেশ্য বাসার ছাদে যাওয়া। 

বাড়িওয়ালার কড়া নির্দেশ রাতে ছাদে যাওয়া একদম নিষেধ। কিন্তু আমার তো গার্লফ্রেন্ড এর মতো একজন আছে,, নাম তার নিশি...!

অনেক দিন আমার পিছে পরে আছে। 

ওর সুবাধে আমি রাতেও ছাদে যাই। কেউ কিছু বলার সাহস পায় না। ওই যে আগেই বলেছি বাড়িওয়ালার মেয়ে।।

আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে ছাদে চলে এসেছি।

আমি ছাদের দরজা আস্তে খুলে ছাদে চলে এলাম।। 

new love story 2022

ছাদে কিছু সময় পায়চারি করলাম।। 

চারিদিকে শুধু আলো আর আলো।

দিনের বেলায় কত গাড়ির থাকে এই রাস্তায়। এখনো অবশ্য আছে। কিন্তু তেমন একটা চাপ নেই। 

হালকা হালকা বাতাস হচ্ছে। প্রচুর ঠান্ডা বাতাস।

কিন্তু সারা দিনের তাপমাত্রার কাছে এই ঠান্ডা বাতাসও জেন হার মেনে যাবে। 

অসাধারণ একটা ফিলিং কাজ করতেছে।

ইসস আমার যদি একটা গার্লফ্রেন্ড থাকত তাহলে ওকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে গিয়ে লুডু খেলতাম এই নির্জন রাতে.

কিন্তু ভদ্র ছেলেদের এইসব থাকে না। তাই আমিও সিংগেল। 

না এইভাবে আর বেশি দিন থাকা যাবে না। অনেক তো বয়স হলো।

এর পর কিছু দিন পরে দেখা যাবে মাথার চুল পরে গেছে। তখন আর সুন্দর মেয়ে পাওয়া যাইবো না। 

new love story 2022

স্পর্শির তো বিয়ের কথাবার্তা চলতেছে। ওর বিয়ে ঠিক হয়ে গেলে ওকে দিয়েই তখন বিয়ে বাড়ির একটা মেয়ে পটিয়ে নিব। 

মনে মনে এগুলো ভাবতেছি আর একা একা হাসতেছি। আমাকে এই অবস্থায় কেউ দেখে ফেললে শিওর সে আমাকে পাগল বলবে। তখনই -[চলবে]

পরবর্তী পর্বের জন্য একটু অপেক্ষা করুন। খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্ব আপলোড করব 

[বিঃদ্রঃ শ্রাবন কিন্তু জানে না যে ২৪ অক্টোবর স্পর্শির বিয়ে।]....

[আসসালামু আলাইকুম... কয়েকদিন পরে আবারো আপনাদের মাঝে চলে এলাম সম্পূর্ণ নতুন একটা গল্প নিয়ে। জানি না আপনাদের কাছে গল্পের প্রথম পর্ব কেমন লেগেছে.? আমি আমার সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করতেছি আপনাদের মাঝে সম্পূর্ণ নতুন কিছু উপহার দেওয়ার জন্য। গল্পের প্রথম পর্ব পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন..  আপনাদের কমেন্ট এর উপরে ভিক্তি করে গল্পের পরের পর্ব লিখব। যথেষ্ট সারা পেলে নিয়মিত গল্প পাবেন। আর তেমনটা না হলে একদিন বাদে একদিন। 

ধন্যবাদ]

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ