100 $USD💰💶💵 für das Spielen eines 2-minütigen Spiels. Click & Try👇👇😲
ম্যাডাম যখন বউ - বাংলা গল্প - সেরা ভালোবাসার গল্প ২০২২
সূচনা পর্ব ১
সেরা ভালোবাসার গল্প
আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবছি; কি হয়ে গেলো আমার সাথে! গেলাম বিয়ে খেতে, করে আসলাম বিয়ে। সেটা আবার ম্যমকে। অবশ্য এ নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই।
ম্যমকে যে আমার পছন্দ হয়নি তা নই। তিনি যথেষ্ঠ সুন্দরী। এবং আমার ভালোও লাগতো তাকে। তবে ম্যাডামের বয়সকি অনেক বেশি? না, সদ্য লেখাপড়া শেষ করে ভার্সিটিতে নিয়োগ হয়েছেন তিনি। ভালো ছাত্রী এবং তার বাবা সেই কলেজের প্রিন্সিপাল হওয়ায় কোনো ঝামেলা পোহাতে হয়নি তাকে। বড়োজোর তিনি আমার চেয়ে ২ কি ৩ বছরের বড় হবে। তবে বিয়েটার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুতছিলাম না।
+ সেরা ভালোবাসার গল্প
বুঝতে পারছেন নাতো, কি বলছি আমি? তো চলুন তাহলে বুঝিয়ে বলি:-
ভার্সিটির ছাত্র আকাশ। সকাল সকাল চলে গেছে ভার্সিটিতে।
ভার্সিটিতে আকাশ বাইকটা রেখে যখন ক্লাসে যাচ্ছে বই রাখতে,
-- ক্যারে বাবু, চাঁন আজ কোন আচমানে দেখুনযায় দেখতো...😍(নয়ন আকাশকে উদ্দেশ করে)
-- ঐজে দেখ ছাঁম্নে দিয়া একটা চাঁনওয়ালা-আকাশ যাঁইতাছেহ, ঐ-আচমানে...😜(বাবুল; আকাশকে দেখিয়ে)
-- ঐ ঐ এম্নে চিল্লাইতাছোত ক্যালা, ভাল্লাগেনা হ্যা?😡 (আকাশ)
-- নারে দোস্ত, তোরে ছাড়া ভাল্লাগেনা। একটা গার্নফ্রেন্ড বানা, তখন ভাল্লাগবো এলা..😜( মুন্না)
-- 😡😡😡😡 (আকাশ)
-- আচ্ছা দোস্ত, চেতিসনা। তা এত সকালে হঠাৎ কি মনে করে? (নয়ন)
-- কেন? আসতে মানা আছে নাকি?(আকাশ)
-- না তারপরও তোরে তো এইসময় বিছানায় দেখা যায়.. 😜 (মাহিম)
-- দেখ বেশি হয়ে যাচ্ছে কিন্তু এখন..(আকাশ)
-- ওকে ওকে। কিন্তু দোস্ত তোর ক্রাস তো ৩দিন ধরে ভার্সিটিতে আসছেনা, ব্যাপার কি বলত?( নয়ন)
-- ক্রাস মানে??😡 দেখি আমি কিন্তু একবারও বলিনি ম্যামকে দেখে আমি ক্রাস খাইছি...। যাষ্ট একবার বলছলাম, "মেয়েটা সুন্দর আছে"। সেটা তবুও আবার সেই প্রথমে..। আর তখন যানতামও না যে উনি টিচার হয়ে আসছে...😒
-- ওকে ওকে, কুল কুল। আর রাগিস না।(মাহিম)
!
এভাবে আড্ডা দিতে দিতে ওদের ক্লাসের টাইম হয়ে যায়। ক্লাসে যায় ওরা।
১০:৩০ এ আকাশের মনে পরে,
কালকে তো ওর আব্বু ওকে ভার্সিটিতে আসতে নিষেধ করেছিল। প্রিন্সিপাল স্যরের (বাবার বন্ধু) মেয়ের বিয়ে তাই সেখানে যেতে হবে..। আকাশ তখন বাড়িতে চলে যায়।
দুপুরে আকাশের পরিবার (আম্মু-আম্মু+আকাশ) বিয়ে বাড়িতে চলে যায়।
আব্বু প্রিন্সিপাল স্যরের সাথে কথা বলছে। হাজার হলেও ছোট বেলার বন্ধু বলে কথা!
এদিকে, প্রিন্সিপাল স্যরের ওয়াইফ ...
-- কেমন আছেন ভাবি? [আম্মুকে উদ্দেশ করে রেহেনা বেগম ( স্যরের ওয়াইফ)]
-- জী, ভালো। আপনি কেমন আছেন ভাবি?(আম্মু)
--এইতো আছি। মেয়েটা চলে যাচ্ছে, বুঝতেই তো পারছেন..!(রেহেনা বেগম)
!
কিছুক্ষণপর আব্বু এসে আম্মুকে কি যেন বলল। তখন আব্বু ও আম্মু কি নিয়ে যেন কিছুক্ষন তর্ক করলো। এরপর আকাশের কাছে এসে আকাশের আম্মু,
!
-- তুই কাওকে ভালোবাসিস বাবা?(আম্ম)
আম্মুর কথা বেশ অবাক হলাম। বললাম,
-- নাতো আম্মু। কেন?(আম্মু)
-- আচ্ছা আব্বু, তুই আমার একটা কথা রাখবি??(আম্মু)
-- এমন বলছো কেন আম্মু? বলো কি করতে হবে?(আমি)
-- তুই এই বিয়েটা করেফেল। না করিসনা বাবা। (আম্মু)
সেরা ভালোবাসার গল্প
আমি বেশ অবাকিই হলাম। কি বলবো বুঝতে পারছিনা। চুপ করে রইলাম। আব্বু বলল,
-- তুই যদি এ বিয়ে না করিস তাহলে আমার মরা মুখ দেখবি..(আব্বু)
-- আব্বু, কি বলছো তুমি এসব? ঠিক আছে আমি বিয়ে করবো। কিন্তু বউকে খাওয়াবো কি? আর কি হয়েছে বলবে প্লিজ?
-- তোর কোনো কিছু শুনতে হবেনা আর কোনো কিছু ভাবতেও হবেনা। তুই এখন বিয়ে করবি, ব্যস।
আমি আর কি করবো? অগত্যা করতে হলো বিয়েটা। যথা নিয়মে বউকে নিয়ে বাড়ি এলাম। এখনো দেখিনি তার মুখ। আম্মু ওকে আমার রুমে নিয়ে গেলো...
রাত ১১ টা। ঘড়ের সামনে দাঁড়িয়ে ভাবছি রুমে যাবো কি যাবোনা।
এমন আব্বু এসে,
-- কি আব্বু মন খারাপ? (আব্বু)
-- না না, মন খারাপ হবে কেন?(আমি)
-- তাহলে বাইরে দাঁড়িয়ে আছো কেন? যাও রুমে যাও..(আব্বু)
-- হুম, যাচ্ছিতো..😰
আল্লাহর নাম নিয়ে প্রবেশ করলাম রুমে। দড়জাটা বন্ধ করে বিছানায় বসলাম। বাহ্ খুব সুন্দর করেতো রুমটা সাজিয়েছে। এমন সময় বউ,
-- ঐখানেই থাকুন। আর একপাও এদিকে আসবেন না। তাহলে খুব খারাপ হয়ে যাবে...।(ঘোমটা তুলে বউ)
এ আমি কাকে দেখছি? ইনিতো ভার্সিটির নতুন ম্যাম। ইনিই তাহলে স্যরের মেয়ে? কই স্যরতো কোনোদিন বলেনি..।
-- ম্যাডাম আপনি..?😰(আমি)
-- তুমি এখানে?(ম্যম)
-- ম্যাম আমার সাথে আপনার বিয়ে হইছে?😰
-- সে যাইহোক। আমি সোজা কথা বলছি মন দিয়ে শোনো।
আমি একটি ছেলেকে ভালোবাসি নাম শ্রাবণ। ও এখন আমায় বিয়ে করতে পারবেনা। কিছুদিন পরে বিয়ে করবো আমরা। আমি বিয়ে করতে চাইনি কিন্তু আব্বু মরে যাওয়ার কথা বলে বিয়ে ঠিক করে ফেলে অন্যকারো সাথে । পরে আমি আর শ্রাবণ মিলে বিয়ে ভাঙার প্লান করি আর বরযাত্রী না আসার কারণ হলো আমাদের প্ল্যান। তাই বিয়েতে রাজি হয়েছি। কিন্তু পরে তোরা আমাদের প্ল্যানে পানি ঢেলে আমায় বিয়ে করে নিয়ে আসিস।
এখন একদম আমার কাছে আসবিনা। আমি ওর সাথে ফোনে কথা বলেছি। কিছুদিনপর তোকে ডিভোর্স দিয়ে আমি শ্রাবণকে বিয়ে করবো...(একদমে কথাগুলো বলে থামলো ম্যম)
সেরা ভালোবাসার গল্প
২য় পর্ব
একদমে কথাগুলো বলে থামলো ম্যাম।
বুঝতে পাড়লাম, মাথা ঠিক নাই উনার। বেশ রেগেই আছে। তুই-তুকারি করছি। কিছুই বললাম না আমি, হাজার হলেও ম্যাডামিই তো!
আমি কি বলব বুঝতে পারছিনা।
এমনিতেই বন্ধুদের সাথে যত দুষ্টামি-ফাজলামি করিনা কেনো, মেয়েদের ধারের কাছেও যাইনা।
ভাবছি কি বলবো.! এমন সময় ম্যম,
-- ওয়াসরোমটা কোনদিকে? ফ্রেস হতে হবে..(ম্যম)
হাত দিয়ে দেখিয়ে দিলো আকাশ। ফ্রেস হতে গেল ম্যাম। ম্যাম ফ্রেস হতে হতে তার পরিচয়টা দিয়ে দেই, তিনি আসলে কিছু একটা ফয়সালা করতে হবে।
ম্যাম মানে আকাশের বিয়ে করা বউ। নাম, "আহিয়া রহমান নীলা"। ডাকনাম লীলা।বাবা মার একমাত্র সন্তান। কিছুদিন আগে লেখাপড়া শেষ করে বাবার ভার্সিটিতে নিয়োগ হয়েছে। আকাশ ঠিক সেই ভার্সিটিরই ছাত্র।
আর কিছু বলা যাবেনা নীলা চলে আসছে..।
-- ড্রেস কই? ড্রেস চেঞ্জ করবো..(নীলা)
এতক্ষণ নীলার দিকে ভালভাবে খেয়াল করিনি, এখন করলাম। অনেক সুন্দর লাগছে তাকে। আগেতো এত সুন্দর লাগেনি। এসব ভাবতে ভাবতে আবার নীলার ডাক,
-- কি হলো? আমি'না ড্রেস আনতে বললাম?
-- জ্বি জ্বি! ঐখানে দেখুন।
নীলা ড্রেস নিয়ে চেঞ্জ হয়ে আসলো। বিছানায় বসে..
-- শুনো আমি যেকয়দিন আছি, একদম স্বামীর অধিকার ফলাতে আসবে না। তাহলে খুব খারাপ হয়ে যাবে বলে দিলাম।
-- জী..। কতদিন থাকবেন এখানে??
-- ৩ মাস এর মত। তারপর ডিভোর্সের পর শ্রাবণ আমায় বিয়ে করবে..।(আমার দিকে একটা রাগি লুক নিয়ে কথাটা বলল নীলা)
আমি আর কিছু বললামনা। এমনি এমনি কথা বাড়িয়ে লাভ নেই তাই শুয়ার জন্য বিছানায় গা এলিয়ে দিলাম...
-- এই এই এইখানে কি করো? (নীলা)
-- ঘুমাব। তাই শুইছি। (আকাশ)
-- দেখছোনা আমি খাটে আছি?
-- তো?
-- তো মানে? তোমার সাথে আমি এক বিছানায় ঘুমাবো? অসম্ভব।
-- তাহলে কোথায় ঘুমাবেন?
-- আমি তোমার সাথে একসাথে ঘুমাতে পারবোনা..। তুমি ছোফায় ঘুমাও নয়তো আমি। আচ্ছা, একদিন তুমি সোফায় ঘুমাবে একদিম আমি ওকে??
-- প্রয়োজন নাই। আপনি আমার বাড়ির অতিথি তাই আপনি খাটেই ঘুমান। আমিই সোফায় ঘুমাবো। বলেই একটা বালিশ নিয়ে সোফায় শুয়ে পড়লাম।
কিছুক্ষণপর,
-- আকাশ, তোমার কাছে ফোন আছে?
-- জ্বি, থাকবেনা কেন।
-- ফোনটা দাও কথা বলবো...
-- শ্রাবনের সাথে?
-- হুম।
-- ২ মিনিট অপেক্ষা করুন। সিমটা খুলে নিই।
-- সিম খুলতে হবে কেন?
-- ২ টা সিম আছে। একটা সম্পূর্ন পারসোনাল। একটার নম্বর বন্ধুরা যানে।
এরপর মোবাইল দিলো আকাশ।
নীলা কল করলো শ্রাবনকে। প্রথমবার কেটে গেলো ২য় বারে কলটা ধরলো। কথা বলছে তারা। তাই আমি ছাদে চলে আসলাম।
আর ছাদে এসে আকাশের দিকে তাকিয়ে ঠিক এইসবই ভাবছিলাম।
এবারতো বুঝলেন?
যাইহোক অনেক্ষণ যাবত ছাদে দাঁড়িয়ে আছে আকাশ। নাহ, এখন রুমে যাওয়া যাক...
আকাশ রুমে এসে দেখে নীলা ঘুমিয়ে আছে।
ঘুমন্ত অবস্থাতেই কি মেয়েদের সৌন্দর্য অতুলনীয়? হয়তবা। কি মায়াবী চেহারা!! বিয়ে যেহেতু আমার সাথেই হয়ছে তাহলে অন্যকারো সাথে প্রেম করার কি দরকার ছিলো, হুহ..😒
সাত-পাচ ভাবতে ভাবতে আকাশ গিয়ে সোফায় শুয়ে পরে।
সকালে,
-- ঐ ঐ তারাতারি উঠো। ঐ..(নীলা)
-- উম উম্ম, আম্মু বিরক্ত করনাতো সরো..(ঘুম ঘুম কণ্ঠে)
-- ঐ ঐ আমি তোমার আম্মুনা। উঠতে বলছি তারাতারি উঠো। এখানে শুয়ে আছো কেও দেখে ফেললে আমার সমস্যা হবে।
-- উম্ম, উঠছিত যাও...😴😴
এমন সময় মুখে পানির ঝাপটা লাগায় লাফ দিয়ে উঠে পরলো আকাশ...
-- কি কি হয়েছি কি?😡
-- উঠোনা কেন?
-- অহ ম্যাম আপনি? স্যরি। আপনি বসুন আমি ফ্রেস হয়ে আসছি...
-- হুম। আর শুনো আব্বু আম্মু যেন আমার বিষয়টা কিছু জানতে না পারে।
!
খাবার টেলিবে,
-- আকাশ, ভার্সিটিতে যাবি আজ? (আব্বু)
-- হুম যাবোত, কেন?(আকাশ)
-- নাহ, ২-৩ দিন বিশ্রাম নিতিশ?(আব্বু)
-- না আব্বু, যেতে হবে।
-- নতুন বিয়ে করে আনলি, বউমার সাথে একটু গল্প করবি। এখন ক্লাস কিসের?(আম্মু)
-- আন্টি, আমার ভার্সিটিতে ক্লাস আছে। আমাকেও যেতে হবে..(নীলা)
-- আপনি যাবেন?😱
-- আন্টি কি হ্যা? মা বলো। তোমার ক্লাস? যতদুর জানি তুমিত এখন ভার্সিটি তে পড়না..?(আম্মু)
-- আসলে আম্মু, উনি আমাদের ভার্সিটির টিচার..😁(আজাশ)
-- ওহ, তাই বলে আপনি করে বলছিস? টিচার ভার্সিটিরে বাসায় না ওকে? আর নীলা তুমি যেহেতু ওর টিচার তাই ওকে একটু বাসায়ও পাড়িও, কেমন?(আম্মু)
-- জ্বি আম্মু। (নীলা)
-- ওকে, দুজনেই যেহেতু যাচ্ছ তাহলে একসাথেই যেও..(আম্মু)
-- মা, আমি একা যেতে পারবো।(নীলা)
-- হুম জানি পারবে, তবুও একসাথে যেও। আর আব্বু, বাইক না নিলে "কার" নিও ঐটা। তোমার আম্মুর কাছে চাবি।(আব্বু)
-- না আব্বু, লাগবেনা।(আকাশ)
রুমে এসে,
-- রেডি তুমি? তাহলে চলো।(আকাশ)
-- একটা কথা বলি ভাল করে শোনো, বাড়িতে তোমার আব্বু আম্মুর জন্য তুমি করে বলবে আর সব জায়গায় আপনি, ওকে?
--হুম।
!
বাইক স্টার্ট দিয়ে,
-- উঠে পরুন।(আকাশ)
-- হুম, বেশি জরে চালাবেনা বাইক। আর একদম এডভান্টেজ নেওয়ার চেষ্টা করবেনা।
-- আমার বয়েই গেছে এসব করতে..😒
আমায় ধরে বসুন নয়তো পরে যাবেন।
--হুম (নীলা)
এই প্রথম কোনো মেয়েকে বাইকে নিয়ে যাচ্ছি তবুও আবার বিয়ে করা ম্যম না মানে বউ😜
আহ কি ফিলিংস!!
ভার্সিটিতে চলে আসলাম। নীলা চলে গেল।
এদিকে আকাশ বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চলে গেল।
ছুটি হওয়ার প্রায় আধঘণ্টা আগে আকাশ বাইরে দাঁড়িয়ে আছে। তখন দেখল নীলা ভার্সিটি থেকে বেড়িয়ে রিক্সায় উঠলো।
আকাশ আর কোনো কিছু না ভেবেই বাইক স্টার্ট করে রিক্সার পেছন পেছন যেতে লাগলো।
সেরা ভালোবাসার গল্প
নীলা একটা রেস্টুরেন্ট এ গিয়ে নামলো। একটু দূরে পেছন পেছন আকাশও নামলো।
এমন সময় কোথা থেকে একটা ছেলে এসে নীলার হাত ধরে,
-- ওহ জান, তুমি এসে গেছো? চলো ভিতরে চলো।
এগুলি দেখেইতো আকাশের মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে। আজ বাড়িতে আসুক এর একটা বিহিত করতেই হবে...
আকাশ আর ওখানে এম মুহুর্থ না দাঁড়িয়ে সোজা বাড়ি চলে আসলো।
-- কিরে নীলা কই? (আম্মু)
-- আর একটা ক্লাস আছে তাই একটু পরে আসছে.
এই বলে আকাশ রুমে চলে আসলো। বেশ রেগেই আছে সে।
সেরা ভালোবাসার গল্প
বেশ কিছুক্ষণ পরে নীলা বাসায় আসলো।
-- কোথায় গিয়েছিলে??(আকাশ)
-- সে কৈফত তোমাকে দিতে হবে?(নীলা)
-- না। যেটা বলছি সেটার উত্তর দিন।(রাগি গলায় আকাশ)
-- বললাম না??
-- একটা কথা বলি মন দিয়ে শুনুন। কতদিন এখানে থাকবেন সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। অন্তত যতদিন আমার সাথে আছেন মানে আমাদের ডিভোর্স না হচ্ছে ততদিন কারো সাথে দেখা করতে যেতে পারবেন না। ফোনে কথা বলবেন কি না বলবেন সেটা আপনার ব্যাপার। আমার আব্বুর একটা মানসম্মান আছে, সেটা নিয়ে টানাটানি করার কোনো অধিকার আপনার নেই..(বেশ রেগেই কথাগুলো বলল আকাশ)
নীলা কিছুক্ষণ চুপ করে কি যেন ভাবলো। তারপর,
-- বাহ্ বাহ্, পিচ্চির মুখে কথা ফুটেছে দেখি..!😁😁(বলেই হাসতে লাগলো নীলা)
0 মন্তব্যসমূহ